উদ্বোধনী জুটিতেই ৬২ রান। হাতে পর্যাপ্ত উইকেট ছিল। সিলেট থান্ডারের সংগ্রহটা এবার বেশ বড় হবে বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু হাতে পর্যাপ্ত উইকেট নিয়েও পরের দিকে টি-টোয়েন্টির ব্যাটিংটা করতে পারেনি দলটি।

খুলনা টাইগার্সের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত লাইন লেহ্নের সামনে হাত খুলে খেলতে পারেননি মোসাদ্দেক-চার্লস-মিঠুনরা। ফলে ৪ উইকেটে ১৫৭ রানেই থেমেছে সিলেট থান্ডারের ইনিংস।

দুই ওপেনারের মধ্যে আন্দ্রে ফ্লেচার ছিলেন বেশ মারমুখী। ২৪ বলে ৩৭ রান করে রবি ফ্রাইলিংকের শিকার হন তিনি। আরেক ওপেনার রুবেল মিয়া ধীরে ধীরে এগোচ্ছিলেন, উইকেট বাঁচিয়ে। একটা সময় ১৩ ওভার শেষে সিলেটের রান ছিল ২ উইকেটে ১০১।

জনসন আউট হন ১২ বলে ১৭ রান করে। তারপর রুবেল মিয়ার ৪৪ বলে ৩৯ রানের ধীরগতির ইনিংসটি থামে শহীদুল ইসলামের বলে। ওই ওভারেই শূন্য রানে ফেরেন মোহাম্মদ মিঠুন।

তারপর ৩৭ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়েছেন মোসাদ্দেক হোসেন আর শেরফান রাদারফোর্ড। মোসাদ্দেক ১৮ বলে ৩ বাউন্ডারিতে ২৩ আর রাদারফোর্ড ২০ বলে ২ ছক্কায় ২৬ রানে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার পক্ষে ২টি করে উইকেট নেন শহীদুল ইসলাম আর রবি ফ্রাইলিংক।